- রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় – শরীরকে সংক্রমণ ও রোগ থেকে রক্ষা করে।
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক – রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। (প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চা চামচ কালোজিরা তেল + ১ গ্লাস গরম পানির সঙ্গে খেতে হবে)
- হৃদরোগ প্রতিরোধে কার্যকর – কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সহায়তা করে।(১ চা চামচ কালোজিরা তেল + লেবুর রস + আধা গ্লাস কুসুম গরম পানি, প্রতিদিন সকালে খালি পেটে)
- শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি কমায় – শ্বাসযন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। (আধা কাপ গরম পানি + ১ চা চামচ কালোজিরা তেল + মধু, দিনে ২ বার পান করতে হবে )
- পাচনতন্ত্রের সমস্যা দূর করে – গ্যাস, বদহজম ও অম্বল থেকে আরাম দেয়। ( খাবারের আধা ঘণ্টা আগে ১ চা চামচ কালোজিরা তেল + দই/গরম পানি )
- চুল পড়া ও টাক সমস্যায় উপকারী – মাথার তালুতে মালিশ করলে চুল ঘন ও মজবুত হয়। (কালোজিরা তেল + নারিকেল/অলিভ অয়েল মিশিয়ে মাথার তালুতে মালিশ করুন, ৩০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন )
- ত্বকের যত্নে কার্যকর – ব্রণ, দাগ ও শুষ্কতা দূর করে ত্বককে কোমল রাখে।( ব্রণের জায়গায় সামান্য তেল লাগান। চাইলে মধু বা অ্যালোভেরার সঙ্গে মিশিয়ে মাস্ক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।)
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায় – নিয়মিত সেবনে মস্তিষ্ককে সতেজ রাখে। (১ গ্লাস দুধ + ১ চা চামচ কালোজিরা তেল + ১ চা চামচ মধু, প্রতিদিন রাতে খাওয়ার আগে)
- গাঁটের ব্যথা ও প্রদাহ কমায় – অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণে ব্যথা উপশম করে।(সামান্য গরম করে ব্যথার জায়গায় মালিশ করুন)
কালোজিরা তেলের ব্যবহারবিধি :
প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ১ চা-চামচ কালোজিরা তেল এক গ্লাস গরম পানি বা মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যায়।
ডায়াবেটিস রোগীরা আধা কাপ কালোজিরা পানীয় বা মধুর সঙ্গে খেতে পারেন।
চুলের জন্য – নারিকেল তেলের সঙ্গে মিশিয়ে মাথার তালুতে মালিশ করুন, সপ্তাহে ২–৩ দিন।
ত্বকের জন্য – ব্রণ বা দাগে হালকা করে লাগান।
ব্যথার জায়গায় – সামান্য গরম করে মালিশ করলে ব্যথা কমায়।
অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না (প্রতিদিন সর্বোচ্চ ২ চা চামচ)।
গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মায়েরা খেতে পারবে না তবে ব্যাবহার করতে পারবে।